সিলেট ১১:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

আজকের পাতা ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:০৪:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫ ২৩ বার পড়া হয়েছে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন। সেই সঙ্গে এসব শিক্ষকদের বেতন ১০ম গ্রেডে হবে বলে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে শিক্ষকদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন।

এর আগে হাইকোর্ট ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল দশম গ্রেড করাসহ গেজেটেড পদমর্যাদা দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণবিহীন উভয় ক্ষেত্রেই প্রবেশ পদে বেতন স্কেল দশম গ্রেড করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে গেজেটেড পদমর্যাদা ২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে কার্যকর করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করলে প্রধান‌ শিক্ষকদের ১০ গ্রেডে উন্নীতের পথে বাধা সৃষ্টি হয়।

এরপর বারবার চেষ্টা করেও আওয়ামী শাসন‌ আমলে মামলাটির শুনানি করতে ব্যর্থ হন আইনজীবী। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর গুরুত্ব দিয়ে মামলাটি নিষ্পত্তি করে আপিল বিভাগ। এদিকে, এই রায়ে সন্তুোষ প্রকাশ করেছেন রিটকারী প্রধান শিক্ষকেরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

আপডেট সময় : ০২:০৪:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন। সেই সঙ্গে এসব শিক্ষকদের বেতন ১০ম গ্রেডে হবে বলে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন। আদালতে শিক্ষকদের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন।

এর আগে হাইকোর্ট ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল দশম গ্রেড করাসহ গেজেটেড পদমর্যাদা দেওয়ার নির্দেশ দেন। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণবিহীন উভয় ক্ষেত্রেই প্রবেশ পদে বেতন স্কেল দশম গ্রেড করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে গেজেটেড পদমর্যাদা ২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে কার্যকর করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করলে প্রধান‌ শিক্ষকদের ১০ গ্রেডে উন্নীতের পথে বাধা সৃষ্টি হয়।

এরপর বারবার চেষ্টা করেও আওয়ামী শাসন‌ আমলে মামলাটির শুনানি করতে ব্যর্থ হন আইনজীবী। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর গুরুত্ব দিয়ে মামলাটি নিষ্পত্তি করে আপিল বিভাগ। এদিকে, এই রায়ে সন্তুোষ প্রকাশ করেছেন রিটকারী প্রধান শিক্ষকেরা।